Birth Certificate Correction Online

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন (Birth Certificate Correction Online)

আমরা আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করতে চলেছি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন (Birth Certificate Correction Online) সম্পর্কে। হয়তো অনেকেই এই বিষয়ে জানেন না বা সঠিক উপায়টি সম্পর্কে অবগত নন। যাদের জন্ম নিবন্ধনে ভুল রয়েছে এবং সংশোধন করতে চান তারা এই লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ুন, আশা করা যায় এখান থেকেই আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদনঃ আপনার জন্ম নিবন্ধনটি ভুলত্রুটিমুক্ত থাকা জরুরী যেহেতু এই ডকুমেন্টটি আপনাকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হয়। অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার পরই আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনার তথ্য গুলো সঠিক নাকি কোথাও কোন ভুল আছে। যদি কোন ভুল আপনার নজরে আসে তাহলে দেরী না করে যত দ্রুত সম্ভব তা সংশোধন করে নেয়া উচিৎ।

কীভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করবেন? (How To Do Birth Certificate Correction Online)

জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের ক্ষেত্রে আপনাকে bdris.gov.bd ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করতে হবে, এটি হচ্ছে জন্ম মৃত্যু নিবন্ধনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। এখানে আপনার ১৭ সংখ্যার জন্ম নিবন্ধন নম্বরটি দিয়ে প্রথমে সনদটি খুঁজে পেতে হবে এবং যাচাই করতে হবে। যাদের ১৬ ডিজিটের নিবন্ধন সংখ্যা রয়েছে তারা শেষের থেকে ৫ সংখ্যার স্থানে একটি শুন্য (০) বসিয়েও অনলাইনে সনদটি যাচাই করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে ১৬ সংখ্যার নম্বরটি ১৭ সংখ্যার হয়ে যাবে।

যদি আপনি সনদটি অনলাইনে খুঁজে পান তাহলে তথ্য গুলো খুব ভালো করে দেখুন এবং কোথাও ভুল আছে কিনা তা খুঁজে বের করুন। মনে রাখবেন, এটি যদি সংশোধন করা না হয় তাহলে আপনাকে এই ভুল তথ্যই বয়ে নিয়ে বেড়াতে হবে, এমনকি জাতীয় পরিচয়পত্রের মত একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ জায়গাতেও ভুল তথ্য অন্তর্ভুক্ত হবে। আর ভুল তথ্য সহ কোন সনদ আপনাকে প্রতি পদে হয়রানি করবে। তাই এসব ঝামেলার মুখোমুখি না হতে চাইলে এখনই আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদটির ভুল গুলো ঠিক করার আবেদন করুন।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন করতে আপনাকে একটি নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী এগিয়ে যেতে হবে। প্রক্রিয়াটি কয়েকটি ধাপে ধাপে অনুসরণ করতে হবে। এই ধাপ গুলো ঠিকঠাকভাবে অনুসরণ করলেই আপনি বাড়িতে বসেই আপনার সনদটি সংশোধনের আবেদন করতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার প্রয়োজনীয়তাঃ

জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা আপনি কোনভাবেই অস্বীকার করতে পারবেন না কারণ এটি সংশোধন না করলে আপনাকে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তবে আপনার জেনে রাখা উচিৎ যে ঠিক কোন কোন কারণে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করা বাঞ্ছনীয়।

ব্যক্তির পরিচয়ে সমস্যাঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ একজন মানুষের পরিচয় বহন করে, অর্থাৎ আপনি যে বাংলাদেশের নাগরিক তার একটি অন্যতম প্রমাণ হচ্ছে এই জন্ম নিবন্ধন। কাজেই, এই সনদটিতে ভুল থাকা মানে আপনার পরিচয় সংক্রান্ত সমস্যা সৃষ্টি হওয়া।

গুরুত্বপূর্ণ সনদ গুলোতে ভুল হওয়াঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে সাধারণত জন্ম নিবন্ধনের তথ্যগুলো ব্যবহৃত হয়। কাজেই, যদি জন্ম নিবন্ধনে ভুল থাকে তাহলে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রও ভুল তথ্য বহন করবে। একইভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ সহ গুরুত্বপূর্ণ পেপারগুলোতে ভুল থেকে যাবে।

অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রতিকূলতাঃ আপনি যদি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে চান তাহলে সেখানে আপনাকে জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া ভোটার হওয়া বা সরকারি চাকরী প্রাপ্তির খেত্রেও এই ডকুমেন্টটির প্রয়োজনীয়তা আবশ্যক। ভুল তথ্য সহ একটি সনদ আপনাকে এই সকল ক্ষেত্রে সমস্যায় ফেলবে।

এগুলো ছাড়াও আরও নানা সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে যদি আপনার জন্ম নিবন্ধনে ভুল তথ্য থাকে। এজন্য কোন ভুল ত্রুটি দেখলে অবশ্যই সেটা সংশোধনের জন্য সচেষ্ট হতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন করতে আপনার কি কি প্রয়োজন?

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়, তবে সবার ক্ষেত্রে একই ডকুমেন্ট লাগেনা। আপনি কোন তথ্য সংশোধন করতে চান তার উপর নির্ভর করবে যে আপনার কি কি প্রয়োজন। সবার একই তথ্যে ভুল থাকেনা, তাই আগে জানুন যে আপনাকে কোন তথ্য পরিবর্তন করতে হবে।

  • নিজের নাম সংশোধনের খেত্রেঃ

যদি নিবন্ধন সনদে আপনার নিজের নামে কোন ভুল থাকে এবং তা সংশোধন করতে চান তাহলে আপনার দরকার হবে জাতীয় পরিচয় পত্র এবং শিক্ষাগত যোজ্ঞতা সনদ। এছাড়া যদি বয়স কম হয় তাহলে টিকা কার্ডের কপি প্রয়োজন। এগুলো হলেই আপনি নিজের নাম সংশোধন করতে পারবেন।

  • পিতা মাতার নাম সংশোধনের খেত্রেঃ

যদি আপনার পিতামাতার নামে কোন গড়মিল থাকে তাহলে তা সংশোধনের জন্য পিতা মাতার NID Card, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন এবং আপনার নিজের শিক্ষা সনদ প্রয়োজন হবে।

  • বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তনের খেত্রেঃ

বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন করতে চাইলে শুধুমাত্র আপনার বিদ্যুৎ অথবা ইউটিলিটি বিলের কপি প্রয়োজন। আপনি বর্তমানে যেখানে রয়েছেন সেখানকারই বিলের কপি ব্যবহার করতে হবে কারণ ঐ ঠিকানাটিই ব্যবহার করা হবে আপনার সনদে।

  • স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের খেত্রেঃ

স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করার জন্য আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে চেয়ারম্যান অথবা কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন পত্র। এটি ছাড়াও দরকার হবে স্থায়ী ঠিকানার খাজনা / কর পরিশোধের রশিদ।

নোটঃ মূলত এগুলোই বিভিন্ন তথ্য সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস, তবে দরকার বিশেষে মেডিকেল সার্টিফিকেট বা এফিডেভিট প্রয়োজন হতে পারে আবার নাও পারে।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন করার নিয়ম (Birth Certificate Correction Online Application) 

আগেই বলেছি যে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদনের একটি নির্ধারিত নিয়ম আছে। কাজেই, আপনাদেরকে আর অপেক্ষায় রাখতে চাইনা। এ পর্যায়ে অনলাইনে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন করবেন তা ধাপে ধাপে দেখাবো। আশা করি, প্রতিটি ধাপ আপনি মনোযোগ সহকারে বুঝে তারপর কাজটি করবেনঃ

ধাপ ১ঃ জন্ম নিবন্ধন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন

প্রথমে আপনার ডিভাইস থেকে একটি browser ওপেন করুন এবং https://bdris.gov.bd/br/correction

এই লিঙ্কটি সার্চ করুন। সার্চ করার পর নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে।

Visit the website for Birth Certificate Correction Online

ধাপ ২ঃ জন্ম নিবন্ধন সংশোধন অপশনে যান

ওয়েবসাইট এ প্রবেশ করার পর যে পেজটি আসবে সেই পেজের উপরের দিকে একটি মেন্যুবার দেখতে পাবেন এবং সেখানে কয়েকটি মেন্যু রয়েছে। এখান থেকে জন্ম নিবন্ধন মেনুর উপরে কার্সর রাখলে (যদি কম্পিউটার থেকে করেন) অনেকগুলো সাবমেন্যু দেখতে পাবেন; সেখান থেকে ‘জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধন আবেদন’ এই অপশনটিতে ক্লিক করুন।

Birth Correction option

ধাপ ৩ঃ জন্ম নিবন্ধন তথ্য বের করুন

এখন আপনি যে পেজটি পাবেন সেখানে আপনাকে জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ বসাতে হবে। নির্ধারিত স্থানে আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বরটি বসান এবং তারই নিচে তারিখ বসানোর একটি বক্স রয়েছে, সেখানে তারিখটি বসান। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুনঃ

Birth Correction Info

 

ধাপ ৪ঃ তথ্য অনুসন্ধান করুন

জন্ম তারিখ এবং জন্ম নিবন্ধন নম্বর সঠিকভাবে বসানোর পর নিচে থাকা ক্যাপচাটি সঠিকভাবে বসান। এটি খুব স্পষ্ট না থাকলেও আপনি একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন। ছবি দেখে নিচের বক্সে এটি লিখতে হবে। লেখা হলে অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করুন।

Birth Correction Search

ধাপ ৫ঃ তথ্য নির্বাচন করুন

অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করার পরই ঠিক নিচে একটি টেবিল দেখতে পাবেন যেখানে আপনার নাম, জন্ম তারিখ, পিতার নাম এবং মাতার নাম লেখা থাকবে। যদি এগুলো আপনারই হয় তাহলে ‘নির্বাচন’ বাটনে ক্লিক করুন। এখন একটি পপ আপ আপনার সামনে আসবে, এখান থেকে কনফার্ম সিলেক্ট করুনঃ

Select Information

ধাপ ৬ঃ সংশোধিত তথ্য নির্বাচন

এই ধাপে আপনি জন্ম নিবন্ধন সনদের কোন তথ্য সংশোধন করতে চান তা নির্বাচন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনি বর্তমানে যে পেজটিতে আছেন সেখানে বামপাশে উপরের দিকেই আছে ‘বিষয়’ অপশন। এটির ‘নির্বাচন করুন’ অপশনে ক্লিক করুন এবং আপনি যেটা সংশোধন করতে চান তা বাছাই করুন।

Select revised information

এরপর ‘চাহিত সংশোধিত তথ্য’ অপশনের খালি ঘরে যেটা সংশোধন করবেন সেটার সঠিকটি লিখুন। শেষের অপশন অর্থাৎ ‘সংশোধনের কারণ’ অংশে ক্লিক করলে ‘ভুল লিপিবদ্ধ করা হয়েছিলো’ এটি দেখাবে, এটি সিলেক্ট করুন। আপনি চাইলে নিচের অংশে আরও তথ্য সংযোজন করতে পারবেন, তবে এগুলো শুধুমাত্র .jpg, .jpeg, .png ফাইলেই আপলোড করা যাবে যার সর্বোচ্চ সাইজ 2 মেগা বাইট হতে হবে।

যদি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো দেয়া হয়ে থাকে তাহলে নিচের ‘সংযোজন’ বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ ৭ঃ আবেদনকারীর তথ্য প্রদান

এখন আপনাকে আবেদনকারীর তথ্য প্রদান করতে হবে। একই পেজের কিছুটা নিচেই রয়েছে এই অংশটি। আপনি যদি নিজেই আবেদনকারী হন তাহলে ‘নিজ’ সিলেক্ট করুন। এছাড়া যদি আপনি অন্য কারোরটা আপনি সংশোধন করতে চান তাহলে তার সাথে কি সম্পর্ক সেটা বাছাই করুন।

Applicant Information

তবে যেই অপশনটি বেছে নিবেন সে অনুযায়ী আপনাকে নিচের বক্স গুলোতে তথ্য দিতে হবে। সমস্ত তথ্য দেয়া হয়ে গেলে ‘ওটিপি পাঠান’ এ ক্লিক করুন যেহেতু ফোন নম্বর ওখানে রয়েছেই। ফোনে ওটিপি এসেছে কিনা চেক করুন। এসএমএস এর মাধ্যমে পাওয়া ওটিপি নিচের খালি বক্সটিতে বসান। এরপর সবকিছু ঠিক আছে কিনা তা পুনরায় চেক করে ‘সাবমিট’ বাটনে ক্লিক করুন।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন ফরম প্রিন্ট এবং দাখিল করুন 

সাবমিট করার পর যদি আপনি সাকসেস বা সফল ম্যাসেজ পেয়ে থাকেন তাহলে বুঝতে হবে যে আবেদনটি সঠিকভাবে করা হয়েছে। যাইহোক, এটি দাখিল হবার পর আপনি একটি আবেদন পত্র নম্বর পাবেন, এটিকে প্রিন্ট করে রাখুন। যদি বাড়ি থেকে আবেদন করেন এবং যদি প্রিন্টার না থাকে তাহলে নম্বরটি কোথাও সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।

এই নম্বরটি সমেত ইউনিয়ন বা পৌরসভায় গিয়েও আপনার আবেদনপত্রটি প্রিন্ট করে নিতে পারবেন। প্রিন্ট করা আবেদনপত্রটির সাথে অন্যান্য কাগজপত্র সংযোজন করে পুনরায় ইউনিয়ন বা পৌরসভায় গিয়ে জমা দিন। সাধারণত ৭-১০ দিনের মধ্যেই আপনি আপনার সংশোধনকৃত জন্ম নিবন্ধন সনদটি পেয়ে যেতে পারেন, তবে খতের বিশেষে ১৫ দিনও লাগতে পারে।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তরঃ 

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন কতদিনের মধ্যে অনুমোদন হয়?

জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য আবেদন করার সময় আপনি যদি সঠিকভাবে এবং নিয়মনুসারে সবকিছু করেন তাহলে সাধারণত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যেই এটি অনুমোদন হয়ে যায়। বিপরীতভাবে, যদি আবেদন করার ক্ষেত্রে কোন ভুল করেন তাহলে এই সময়ের মধ্যে অনুমোদন হবেনা।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন ফরম কোথায় জমা দিতে হয়?

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের আবেদন করার পর আপনাকে ফরমটি প্রিন্টআউট করতে হবে। তারপর ফরমটি ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন অফিসে গিয়ে জমা দিতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন ফি কত?

জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য আপনাকে একটি নির্ধারিত হারে ফী প্রদান করতে হবে । তবে আপনি কি সংশোধন করতে চান তার উপর নির্ভর করে ফী এর পরিমাণ নির্ধারিত হবে। যদি আপনি জন্ম তারিখ সংশোধন করতে চান তাহলে ১০০ টাকা ফী দিতে হবে।

এছাড়া নাম, পিতা-মাতার নাম এবং ঠিকানা ও অন্যান্য তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে মাত্র ৫০ টাকা ফী দিতে হবে। তবে সংশোধনের পর বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় জন্ম নিবন্ধন সনদের কপিটি পাবেন সম্পূর্ণ ফ্রীতে।

জন্ম নিবন্ধন মোট কতবার সংশোধন করা যায়?

আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন সর্বোচ্চ ৪ বার সংশোধন আবেদন করতে পারবেন, এর বেশি সম্ভব নয়।

Birth Certificate Correction Online

Go to the birth and death registration website at bdris.gov.bd to make changes to the online birth registration. By confirming the details with your date of birth. And 17-digit birth registration number, you can request a correction of your birth information.

If an error is made in the birth registration certificate and it is not fixed. Then the incorrect information will need to be carried forward to other significant life events, such as national identity cards. Let us examine the process of editing data in an online birth registration certificate.

পরিশেষে

আশা করা যায়, আপনি অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদন সংক্রান্ত সমসত প্রশ্নের উত্তর ইতিমধ্যেই পেয়ে গেছেন। আপনার জন্ম সনদটি পুরোপুরি সঠিক রয়েছে তা নিশ্চিত করা আপনার গুরু দায়িত্বের মধ্যে পড়ে । কারণ এখানে ভুল থাকা মানে আপনাকে অন্যান্য জায়গাতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাই, আপনার নিবন্ধন সনদটি যাচাই করুন এবং ভুল আছে তা নিশ্চিত হন। যদি ভুল থাকে তাহলে উপরের নিয়মানুযায়ী সংশোধনের জন্য আবেদন করুন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *